বৃহস্পতিবার জুন, ১৩, ২০২৫
৩০ শে জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , গ্রীষ্ম কাল
দেশলাই
  • কবিতা
  • কথাসাহিত্য
    • গল্পসরগম
    • উপন্যাস
    • অণুগল্প ও অণুগল্প বিষয়ক
  • গদ্যধারা
  • উড়ন্তডুবুরী
    • সাক্ষাৎকার
    • রিভিউ
  • এক্সিবিশন
  • শিল্প
    • নাটক
    • চলচ্চিত্র
  • ধারাবাহিক
  • বিশেষ সংখ্যা
  • ডিরেক্টরি
    • মেলা
    • নাটক দল
    • বাউল দল
    • সাংস্কৃতিক সংগঠন
    • পাঠাগার
    • থিয়েটার
    • স্মরণ
    • প্রত্নতত্ত্ব
    • সাহিত্য পুরস্কার
    • প্রকাশনা সংস্থা
  • কেনাকাটা
    • বই : গদ্য
    • বই : গল্প
    • বই : কবিতা
    • বই : উপন্যাস
    • বই : দেড়ফর্মা
    • বই : নাটক ও চলচ্চিত্র
    • বই : ছড়া
    • লিটলম্যাগ
দেশলাই
দেশলাই
  • কবিতা
  • কথাসাহিত্য
    • গল্পসরগম
    • উপন্যাস
    • অণুগল্প ও অণুগল্প বিষয়ক
  • গদ্যধারা
  • উড়ন্তডুবুরী
    • সাক্ষাৎকার
    • রিভিউ
  • এক্সিবিশন
  • শিল্প
    • নাটক
    • চলচ্চিত্র
  • ধারাবাহিক
  • বিশেষ সংখ্যা
  • ডিরেক্টরি
    • মেলা
    • নাটক দল
    • বাউল দল
    • সাংস্কৃতিক সংগঠন
    • পাঠাগার
    • থিয়েটার
    • স্মরণ
    • প্রত্নতত্ত্ব
    • সাহিত্য পুরস্কার
    • প্রকাশনা সংস্থা
  • কেনাকাটা
    • বই : গদ্য
    • বই : গল্প
    • বই : কবিতা
    • বই : উপন্যাস
    • বই : দেড়ফর্মা
    • বই : নাটক ও চলচ্চিত্র
    • বই : ছড়া
    • লিটলম্যাগ
টাইপ করা শুরু করুন এবং বন্ধ করতে "এন্টার" বা "ESC" টিপুন
  1. আপনি দেখছেন: হোম >> প্রতারক সময়ের ভাবনা ...

প্রতারক সময়ের ভাবনা

তান্‌ইয়া নাহার

জানুয়ারী, ১১, ২০২৩
অলংকরন: রাফি আহমেদ চঞ্চল

স্রোত

“অবস্থা দেখছেন নি? চল্লিশ টেকা চায় কলার হালি!
কোন দেশে যে আছি! ”
“ঐ সাদ্দাম, একটা ফিরিস্তি দিয়ে যা, তাড়াতাড়ি করিস
নবাবের বাচ্চা! ”
“হ্যালো, ভাই, আজকে তিন নাম্বার কোর্ট নাই, আসতে হবেনা।”
“সব শালা বাটপার, কাউরেই বিশ্বাস নাই।”
“ধুর! এমন প্যাঁচপ্যাঁচে কাঁদা! এইসব রাস্তায় হাঁটা যায়! ”
“একদাম একশো টাকা, একদাম একশো টাকা, একদাম…”
এরই মাঝে সতীনাথ বাজে!
এমন মেঘলা দিনে-
ঘরে তার মন নাহি থাকে।
জনতার স্রোতে ঘোরপাঁকে কেবা মেয়ে ডুবে আর ভাসে।


আমরাও বৃষ্টির মত

প্রয়োজন নেই, বৃষ্টি তবু ঝরে যায়- নিলাজ।
তাকে যে পেয়েছে নেশা প্রদর্শনবাদিতার;
গৌণ সব মদিরাই- তার সেই বাসনার পাশে।
বৃষ্টিকে ভালোবেসে, বৃষ্টির সাথে
আরও বেশি সামাজিক হতে
আমরাও দিয়েছি তুলে জনতার কাছে-
যা কিছু ব্যক্তিগত, যা কিছু নিজের।
ভেজা ভেজা দিন জুড়ে আর গূঢ় রাতে-
আমরাও যাচ্ছি ঝরে অবিরাম; হাইস্পিড ইন্টারনেটে।


আমাদের আকুতিগুলো

এমন যখন রাত্তির বলে কথা-
সম্মোহনের অদ্ভুত নীরবতা!
যেন বা পিয়াস মিটে নিঃশেষ মত
অথবা চেনে না তৃষ্ণারা জল কোন!
যেভাবে বুঝেছে পাখিরা গাছের মন,
সুরেতে ভরেছে বন-পাহাড়ের ঘর
যেমন সুদূর সাগরে এসেছে ঢেউ
প্লাবিত করেছে উপকূলটার সব;
তেমনই নীরবে-নিভৃতে মনে মনে
গেয়েছে নিরালা-নিঃস্বর এক প্রাণ।
বলেছে জীবন যদি হয় অপরূপা
ভুলো না এ নাম, ভুলো না আমার গান।


মূলত দৃশ্যই সব

আমি যখন দেখলাম আমি আসলে কিছুই দেখছিনা, তখন আমি সত্যি সত্যি দেখলাম; দৃষ্টিসীমার চারপাশ।
মূলত দৃশ্যই সব; তবুও অদৃশ্যের ফেরে অথবা নিজ নিজ ইচ্ছের জোরে সব্বাই ঘুরছে, থামছে, বকছে অথবা কিছুই নয়, চুপ হয়ে আছে।। মনোমুগ্ধকর নয় কিছু।
লেজনাড়া কুকুর একটি বা দু’টি হাঁটছে যে পথে, সেই পথে অকারণে মানুষেরা থুথু ফেলে গেছে। মানুষ তো জুতো পায়ে হাঁটে, কুকুরের জুতো নেই–এইসব অবান্তর ভাবনার দল চমকিত হয়, হয় যেন কার চিৎকারে!
চিৎকার করে কিছু কাক; যেন বা ঘটনা গুরুতর! পথচারী, বাস-লরী, ক্রেতা-বিক্রেতা, সব্বাই কোলাহলপ্রিয়। চিৎকার তাই শুধু বাড়ে।
গোধূলির রঙ নেই, বাজেনা সান্ধ্য-ঘণ্টাধ্বনি। পিচঢালা পথজুড়ে অকস্মাৎ রাত নেমে এলে, তরুণের দল যায় বিনোদন-হাটে। তরুণীরা ফের স্বপনেতে। সকলেই স্বমেহনপ্রিয়। বুঝিবা বাধ্যবাধকতা; আফ্রোদিতিকে ভালোবাসা! এ শহর ঘোরচোখে কেন যেন সারারাত জাগে!


সমকাল

এই যে আমি বুঝে যাই-
জলের উপরিতলে সুচতুর বাতাসের ফাঁকি,
জেনে যাই ফুলেদের প্রীতিলতা রাত-
সে নিয়ে সকল কথা থাক!
বরং কুশল বলো;
উড়ে যাওয়া পাখিটি কী এখনও খাঁচায় ফিরে আসে?
জবাফুল ভালো লাগে তার?
গায় কী সে গান নিরিবিলি?
এখানে আকাশ কিছু নীল,
মেঘেরা যেমন খুশি সাজে।
ভিখিরিও আসে কোন দিন-
কারও ঘরে জগজিৎ বাজে।


হেমন্ত নামের ঋতুটি

হেমন্ত নাম নিয়ে-
বহুদিন কোন ঋতু আসেনি আমাদের ফেলে আসা ঘরে।
আমরা ভুলতে চাই আশ্বিনা ঝড়ে ভাঙা
চৌচালা ঘরটির স্মৃতি।

আমাদের বাবা, ভাই, আমাদের চাষের জমি
সময়ের স্রোতে ভেসে কী জানি কি দেশে চলে গেছে-
ঠিকানা যায়নি লিখে কার্তিকের মাঠে।

নবান্ন চুরি করে আমরা এনেছি ঢের আলোকিত রাত;
তবুও কোথায় বাজে অকস্মাৎ ধানভানা গীত-
আমাদের আলো যায় নিভে। ঘুম ভেঙে দেখি সব মিছে;
আমাদের উৎসব, আমাদের বিষম পীরিত।

স্বপনে যে এসেছিল ভুলে- আমাদের কানে বাজে সেই ভোলা শ্রুতি; অবিরত, ক্রমাগত।
আমরা স্থাণুর মত বসি।

‘গেছে দিন ভালো আর এসেছে খারাপ’-
পুরনো এ বিলাপেতে আমরা যে যার মত
আবার, আরেকবার অভ্যাসবশে বসে কাঁদি।

একেকটা মুখ ও আমি

একেকটা মুখ যে কেমন!
যার যার মুখ যেন তার তার নয়!

টিপু সুলতান রোডে
খুঁজে সবে পেয়েছে কি
মনমতো মুখোশের ছবি?

বলধা গার্ডেনে ওরা কারা-
ইবলিশ? লিলিথ? নাকি এ্যাডাম আর ঈভ?

বিকেলের স্নিগ্ধ ছায়ায় যারা বসে রোজ
ভিক্টোরিয়া পার্কের ভেতর
উদ্যমহীন, স্থবির;
তাদেরও কি ঘর আছে, আনন্দময় কোন স্মৃতি?

ডানেবামে দেখে নিয়ে রাস্তাটি পার হয়ে আসি।
কে যেন ডাকছে ত্রাসে, নিরুপমা নিরুপমা,
সাবধানে যেও!
আশেপাশে কেউ নেই মেয়েলি গড়ন;
তবে কী আমার মুখও!
কার মুখ বয়ে নিয়ে চলেছি যে আমি এতো ক্ষণ!

মন্তব্য, এখানে...

তান্‌ইয়া নাহার

কবি, পেশায় আইনজীবী। পড়াশোনা করেছেন রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগে। জন্ম ও বেড়ে উঠা টাংগাইল জেলার ঐহিত্যবাহী ধনবাড়ীর ছোট্ট গ্রাম ছত্রপুরে।

আরোও লেখা পড়ুন


প্রতারক সময়ের ভাবনা

তান্‌ইয়া নাহার
জানুয়ারী, ১১, ২০২৩

অলংকরন: রাফি আহমেদ চঞ্চল

স্রোত

“অবস্থা দেখছেন নি? চল্লিশ টেকা চায় কলার হালি!
কোন দেশে যে আছি! ”
“ঐ সাদ্দাম, একটা ফিরিস্তি দিয়ে যা, তাড়াতাড়ি করিস
নবাবের বাচ্চা! ”
“হ্যালো, ভাই, আজকে তিন নাম্বার কোর্ট নাই, আসতে হবেনা।”
“সব শালা বাটপার, কাউরেই বিশ্বাস নাই।”
“ধুর! এমন প্যাঁচপ্যাঁচে কাঁদা! এইসব রাস্তায় হাঁটা যায়! ”
“একদাম একশো টাকা, একদাম একশো টাকা, একদাম…”
এরই মাঝে সতীনাথ বাজে!
এমন মেঘলা দিনে-
ঘরে তার মন নাহি থাকে।
জনতার স্রোতে ঘোরপাঁকে কেবা মেয়ে ডুবে আর ভাসে।


আমরাও বৃষ্টির মত

প্রয়োজন নেই, বৃষ্টি তবু ঝরে যায়- নিলাজ।
তাকে যে পেয়েছে নেশা প্রদর্শনবাদিতার;
গৌণ সব মদিরাই- তার সেই বাসনার পাশে।
বৃষ্টিকে ভালোবেসে, বৃষ্টির সাথে
আরও বেশি সামাজিক হতে
আমরাও দিয়েছি তুলে জনতার কাছে-
যা কিছু ব্যক্তিগত, যা কিছু নিজের।
ভেজা ভেজা দিন জুড়ে আর গূঢ় রাতে-
আমরাও যাচ্ছি ঝরে অবিরাম; হাইস্পিড ইন্টারনেটে।


আমাদের আকুতিগুলো

এমন যখন রাত্তির বলে কথা-
সম্মোহনের অদ্ভুত নীরবতা!
যেন বা পিয়াস মিটে নিঃশেষ মত
অথবা চেনে না তৃষ্ণারা জল কোন!
যেভাবে বুঝেছে পাখিরা গাছের মন,
সুরেতে ভরেছে বন-পাহাড়ের ঘর
যেমন সুদূর সাগরে এসেছে ঢেউ
প্লাবিত করেছে উপকূলটার সব;
তেমনই নীরবে-নিভৃতে মনে মনে
গেয়েছে নিরালা-নিঃস্বর এক প্রাণ।
বলেছে জীবন যদি হয় অপরূপা
ভুলো না এ নাম, ভুলো না আমার গান।


মূলত দৃশ্যই সব

আমি যখন দেখলাম আমি আসলে কিছুই দেখছিনা, তখন আমি সত্যি সত্যি দেখলাম; দৃষ্টিসীমার চারপাশ।
মূলত দৃশ্যই সব; তবুও অদৃশ্যের ফেরে অথবা নিজ নিজ ইচ্ছের জোরে সব্বাই ঘুরছে, থামছে, বকছে অথবা কিছুই নয়, চুপ হয়ে আছে।। মনোমুগ্ধকর নয় কিছু।
লেজনাড়া কুকুর একটি বা দু’টি হাঁটছে যে পথে, সেই পথে অকারণে মানুষেরা থুথু ফেলে গেছে। মানুষ তো জুতো পায়ে হাঁটে, কুকুরের জুতো নেই–এইসব অবান্তর ভাবনার দল চমকিত হয়, হয় যেন কার চিৎকারে!
চিৎকার করে কিছু কাক; যেন বা ঘটনা গুরুতর! পথচারী, বাস-লরী, ক্রেতা-বিক্রেতা, সব্বাই কোলাহলপ্রিয়। চিৎকার তাই শুধু বাড়ে।
গোধূলির রঙ নেই, বাজেনা সান্ধ্য-ঘণ্টাধ্বনি। পিচঢালা পথজুড়ে অকস্মাৎ রাত নেমে এলে, তরুণের দল যায় বিনোদন-হাটে। তরুণীরা ফের স্বপনেতে। সকলেই স্বমেহনপ্রিয়। বুঝিবা বাধ্যবাধকতা; আফ্রোদিতিকে ভালোবাসা! এ শহর ঘোরচোখে কেন যেন সারারাত জাগে!


সমকাল

এই যে আমি বুঝে যাই-
জলের উপরিতলে সুচতুর বাতাসের ফাঁকি,
জেনে যাই ফুলেদের প্রীতিলতা রাত-
সে নিয়ে সকল কথা থাক!
বরং কুশল বলো;
উড়ে যাওয়া পাখিটি কী এখনও খাঁচায় ফিরে আসে?
জবাফুল ভালো লাগে তার?
গায় কী সে গান নিরিবিলি?
এখানে আকাশ কিছু নীল,
মেঘেরা যেমন খুশি সাজে।
ভিখিরিও আসে কোন দিন-
কারও ঘরে জগজিৎ বাজে।


হেমন্ত নামের ঋতুটি

হেমন্ত নাম নিয়ে-
বহুদিন কোন ঋতু আসেনি আমাদের ফেলে আসা ঘরে।
আমরা ভুলতে চাই আশ্বিনা ঝড়ে ভাঙা
চৌচালা ঘরটির স্মৃতি।

আমাদের বাবা, ভাই, আমাদের চাষের জমি
সময়ের স্রোতে ভেসে কী জানি কি দেশে চলে গেছে-
ঠিকানা যায়নি লিখে কার্তিকের মাঠে।

নবান্ন চুরি করে আমরা এনেছি ঢের আলোকিত রাত;
তবুও কোথায় বাজে অকস্মাৎ ধানভানা গীত-
আমাদের আলো যায় নিভে। ঘুম ভেঙে দেখি সব মিছে;
আমাদের উৎসব, আমাদের বিষম পীরিত।

স্বপনে যে এসেছিল ভুলে- আমাদের কানে বাজে সেই ভোলা শ্রুতি; অবিরত, ক্রমাগত।
আমরা স্থাণুর মত বসি।

‘গেছে দিন ভালো আর এসেছে খারাপ’-
পুরনো এ বিলাপেতে আমরা যে যার মত
আবার, আরেকবার অভ্যাসবশে বসে কাঁদি।

একেকটা মুখ ও আমি

একেকটা মুখ যে কেমন!
যার যার মুখ যেন তার তার নয়!

টিপু সুলতান রোডে
খুঁজে সবে পেয়েছে কি
মনমতো মুখোশের ছবি?

বলধা গার্ডেনে ওরা কারা-
ইবলিশ? লিলিথ? নাকি এ্যাডাম আর ঈভ?

বিকেলের স্নিগ্ধ ছায়ায় যারা বসে রোজ
ভিক্টোরিয়া পার্কের ভেতর
উদ্যমহীন, স্থবির;
তাদেরও কি ঘর আছে, আনন্দময় কোন স্মৃতি?

ডানেবামে দেখে নিয়ে রাস্তাটি পার হয়ে আসি।
কে যেন ডাকছে ত্রাসে, নিরুপমা নিরুপমা,
সাবধানে যেও!
আশেপাশে কেউ নেই মেয়েলি গড়ন;
তবে কী আমার মুখও!
কার মুখ বয়ে নিয়ে চলেছি যে আমি এতো ক্ষণ!

মন্তব্য, এখানে...

তান্‌ইয়া নাহার

কবি, পেশায় আইনজীবী। পড়াশোনা করেছেন রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগে। জন্ম ও বেড়ে উঠা টাংগাইল জেলার ঐহিত্যবাহী ধনবাড়ীর ছোট্ট গ্রাম ছত্রপুরে।

আরোও লেখা পড়ুন

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : বাবুই পাখির রাফখাতা ...: বদরুজ্জামান আলমগীর

বদরুজ্জামান আলমগীর এপ্রিল, ১৪, ২০২২

বাবুই পাখির রাফখাতাপথ সবসময় মাটিতে শুয়ে থাকে নামাঝেমধ্যে পথ উঠে যায় আকাশের দিকেআকাশের দিকে উঠে গেলে পথকে আমরা আর পথ বলি না,নাম দিই গম্ভীর অয়োময় অট্টালিকা প্রাসাদনিউইয়র্কের ম্যানহাটনে ওয়া

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : কোভিডের পর বৈশাখ ...: কাজল শাহনেওয়াজ

কাজল শাহনেওয়াজ এপ্রিল, ১৪, ২০২২

কোভিডের পর বৈশাখদীর্ঘ অবিস্মরণীয় সময় কাটিয়ে অপেক্ষা থেকে মুক্তি পেলাম।বিগত দুই বছর যথাসম্ভব নিবৃত করে রেখেছিলাম অনেক রকম বাসনা থেকে। সপ্তাহর পর সপ্তাহ একা একা দিনগুলি ঘুম পাড়িয়ে ছোট ছোট �

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : নক্ষত্র নীলের গান ...: সুস্মিতা চক্রবর্তী

সুস্মিতা চক্রবর্তী এপ্রিল, ১৪, ২০২২

নক্ষত্র নীলের গানআবার বৃষ্টি গর্জনে মহাকালবৃত্ত ভাঙার অবারিত ধারাপাতআমিও শিখছি শিখছো তুমিও বেশচারিদিকে দেখো চিহ্নের সমাহারএ ঘোর সময় দুর্যোগ মারীকালপুড়ছে মানুষ মানুষের সংসারশ্রাবণ ধার

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : বৈশাখ যেমন... ...: পাতা কুড়ানি

পাতা কুড়ানি এপ্রিল, ১৪, ২০২২

বৈশাখ যেমন..চৈত্রের কঠিন সর্বনাশ স্তিমিত করে বৈশাখ আসেশিলাবৃষ্টিটিষ্টি নিয়ে অনেক বেশি প্রাকৃতিকহয়ে উঠি; আমের মুকুল ঘিরে তুঙ্গে ওঠে ব্যস্ততাসমগ্র চিন্তা ও মননকে নিজের দিকে টেনে নেয়বালি চি

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : বিদায়ী চুমুর প্রতিভাত ...: মাহফুজ সজল

মাহফুজ সজল এপ্রিল, ১৪, ২০২২

মঙ্গল মহতিমনের মর্জি ধরেবন এসে চোখে জুড়ে আসন্ন রঙের মুকুলবদলি হাওয়ায় আসে গ্রহণ এক ধান-দুর্বাকুল;রঙ লাগলেই রাঙা তুমি নতুন নিহিত চুমিজেনে যাবে দিন থেকে পরবর্তী দিনের উসুল-সময়-তো বিদায়ী চুমু’

কবিতা

বৈশাখের কবিতা : একটি টিপের জন্যে ...: আবুল এহসান

আবুল এহসান এপ্রিল, ১৪, ২০২২

একটি টিপের জন্যেবিশ্ব থেকে বহুবিশ্ব অসীমেরে দিয়েছি ঠাঁইএ হৃদয় তবু ফাঁকা পড়ে থাকে।কল্পনার যা কিছু আছে বাকিদুঃখ যদি দাও তারও বেশি এঁটে যাবে সবই।নক্ষত্রেরা জাগে ক্ষয়ে ক্ষয়ে মরেও যায়,সাগরের �

logo

বিষয়সমূহ >
কবিতা গল্পসরগম উপন্যাস অণুগল্প ও অণুগল্প বিষয়ক গদ্যধারা সাক্ষাৎকার রিভিউ এক্সিবিশন নাটক চলচ্চিত্র ধারাবাহিক বিশেষ-সংখ্যা বই নাটক দল

সাম্প্রতিক পোস্ট >

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্প

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্...

কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর

মে, ২৪, ২০২৪

অরুণরাগের লগ্নে

অরুণরাগের লগ্নে

হাসিন এহ্সাস লগ্ন

মে, ২৩, ২০২৪

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ ঢেউ

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ...

নাঈম আহমেদ

জুলাই, ২৮, ২০২৩

সর্বাধিক পঠিত >

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্প

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্...

কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর

মে, ২৪, ২০২৪

অরুণরাগের লগ্নে

অরুণরাগের লগ্নে

হাসিন এহ্সাস লগ্ন

মে, ২৩, ২০২৪

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ ঢেউ

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ...

নাঈম আহমেদ

জুলাই, ২৮, ২০২৩

সর্বাধিক পঠিত >

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্প

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্...

কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর

মে, ২৪, ২০২৪

অরুণরাগের লগ্নে

অরুণরাগের লগ্নে

হাসিন এহ্সাস লগ্ন

মে, ২৩, ২০২৪

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ ঢেউ

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ...

নাঈম আহমেদ

জুলাই, ২৮, ২০২৩

সাম্প্রতিক পোস্ট >

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্প

জাতীয় কবি ও তার কথাশিল্...

কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর

মে, ২৪, ২০২৪

অরুণরাগের লগ্নে

অরুণরাগের লগ্নে

হাসিন এহ্সাস লগ্ন

মে, ২৩, ২০২৪

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ ঢেউ

গল্প : কালের সংক্ষুব্ধ...

নাঈম আহমেদ

জুলাই, ২৮, ২০২৩

বিষয়সমূহ >

কবিতা গল্পসরগম উপন্যাস অণুগল্প ও অণুগল্প বিষয়ক গদ্যধারা সাক্ষাৎকার রিভিউ এক্সিবিশন নাটক চলচ্চিত্র ধারাবাহিক বিশেষ-সংখ্যা বই নাটক দল

logo

  • স্বত্ব© দেশলাই ২০২৩
  • কারিগরি সহযোগিতায় হুমায়ুন কবির
  • লেখা পাঠাতে
  • বিজ্ঞাপন
  • ডোনেশন
  • ইবুক
  • যোগাযোগ
  • স্বত্ব© দেশলাই ২০২৩
  • কারিগরি সহযোগিতায় হুমায়ুন কবির
  • লেখা পাঠাতে
  • বিজ্ঞাপন
  • ডোনেশন
  • ইবুক
  • যোগাযোগ