গল্পকার, সেইসাথে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নির্মোহ ভাষ্যকার তিনি। থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে, কিন্তু তাঁর বিশ্বাস ও অভিজ্ঞানে প্রাত্যহিক ধারণ করেন এক ভুবন বাঙলাদেশ। তিনি গল্পে বয়ান করেন সময়ের নৈর্ব্যক্তিক বোঝাপড়া, বুননে থাকে ইতিহাস ও নৃতত্ত্বের পলিমাটি, আর এক নির্দয় মায়া। রাজিয়া নাজমী ঘড়ি ধরে ধরে শব্দ গুণে লেখেন না- লেখেন এক অনিবার্য জেরা ও জন্মদানের রোখে। একটিই বই তাঁর : চৌকাঠের বাইরে। রাজিয়া নাজমী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। যুক্তিগ্রাহ্য, আইনসঙ্গত একটি সমাজ দেখার প্রত্যয়ে আইনশাস্ত্রে স্নাতক করে বার কাউন্সিলের সনদ নিয়েছিলেন; মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রযুক্তিবিদ হিসাবে কাজ করেছেন। লেখালেখির পাশাপাশি নিউইয়র্ক কেয়ার, বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক, এবং বাপা'র সদস্য হিসাবে কাজ করেন। নিউইয়র্কের কুইন্সে ফ্রেন্ডস অব হোলিস লাইব্রেরির ভাইস প্রেসিডেন্ট- এর দায়িত্ব পালন করেন।
ময়ূরী, চুপ করে কি ভাবছো? তুমি রাখবে তো?জয়ন্ত, তোমার পায়ের উপরে যখনই হাত পড়ে, আমি যে একই কথা ভাবি, তুমি…আমার এই পা নিয়ে তোমার কী…। আমি বুঝি ভাবনা হবারই কথা। বাচ্চাটা যদি
মাঝরাতে কেঁদে ওঠে আ